সংখ্যা পদ্ধতি কি?
সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তিঃ
কোনো সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি বা বেস হলো ঐ সংখ্যা পদ্ধতিতে ব্যবহৃত মোট মৌলিক অঙ্ক বা চিহ্নসমূহের সংখ্যা। উদাহরণস্বরূপ, দশমিক সংখ্যা পদ্ধতিতে মোট মৌলিক চিহ্ন রয়েছে ১০টি।এগুলো হলোঃ ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯। যেহেতু দশমিক সংখ্যা পদ্ধতিতে মোট মৌলিক চিহ্ন রয়েছে ১০টি তাই এর ভিত্তি বা বেস হলো ১০। আবার বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি তে মোট মৌলিক চিহ্ন রয়েছে ২টি। এগুলো হলো ০ এবং ১। যার ফলে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি বা বেস হলো ২।
সংখ্যা পদ্ধতির প্রকারভেদঃ
- নন-পজিশনাল (Non positional)সংখ্যা পদ্ধতি
- পজিশনাল (Positional) সংখ্যা পদ্ধতি
নন-পজিশনাল (Non positional)সংখ্যা পদ্ধতি:
তবে নন-পজিশনাল (Non positional)সংখ্যা পদ্ধতি বেশ প্রাচীন সংখ্যা পদ্ধতি। বর্তমানে এর প্রচলন নেই বললেই চলে।
পজিশনাল (Positional) সংখ্যা পদ্ধতিঃ
পজিশনাল (Positional) সংখ্যা পদ্ধতিতে প্রতিটি সংখ্যাকে পূর্ণাংশ ও ভগ্নাংশ দুই অংশে ভাগ করা যায়।
যেমনঃ ৩০৯.৭৪ সংখ্যাটিতে ৩০৯ হচ্ছে পূর্ণাংশ এবং .৭৪ হচ্ছে ভগ্নাংশ।
নিচে কয়েকটি পজিশনাল (Positional) সংখ্যা পদ্ধতির উদাহরণ দেয়া হলোঃ
- বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি
- ডেসিমাল বা দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি
- অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি
- হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি
*** পরবর্তি লেক্চারে আমরা বাইনারি, ডেসিমাল, অক্টাল এবং হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করবো।