ডাটা কমিউনিকেশনের ধারণাঃ
এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে অথবা এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে ডাটা বা তথ্য আদান প্রদান করাই হচ্ছে ডাটা কমিউনিকেশন। অর্থ্যাৎ ডাটা কমিউনিকেশন পদ্ধতিতে কোন যন্ত্রের মাধ্যমে ডাটাকে একস্থান থেকে অন্যস্থানে কিংবা এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে স্থানান্তর সম্ভব।
ডাটা কমিউনিকেশনের উপাদানসমূহঃ
ডাটাকে নির্ভরযোগ্যভাবে স্থানান্তরের এই প্রক্রিয়ার ৫টি মৌলিক উপাদান রয়েছে।এগুলো হলোঃ
উৎস (Source): যে ডিভাইস থেকে ডাটা পাঠানো হয় তাকে উৎস বা Source বলে। যেমনঃ কম্পিউটার, টেলিফোন, ক্যামেরা প্রভৃতি।
প্রেরক (Transmitter): প্রেরক উৎস হতে ডাটা নিয়ে কমিউনিকেশন মাধ্যমে পাঠায়। যেমনঃ মডেম, রাউটার ।
মাধ্যম (Medium): যার সাহায্যে ডাটাসমূহ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তর করা হয়, সেটিই হচ্ছে মাধ্যম বা Medium। অর্থ্যাৎ মাধ্যম হচ্ছে ডাটা আদান প্রদানের বাহক। যেমনঃ অপটিক্যাল ফাইবার, মাইক্রোওয়েভ, স্যাটেলাইট প্রভৃতি।
প্রাপক (Receiver): ডাটা কমিউনিকেশন মাধ্যম ব্যবহার করে যার কাছে ডাটা প্রেরন করা হয় তাকে প্রাপক বা Receiver বলে। যেমনঃ মডেম, রাউটার ।
গন্তব্য (Destination): যে ডিভাইস ডাটা গ্রহণ করে ,সেই ডিভাইসটি হচ্ছে ডাটার গন্তব্য বা Destination। যেমনঃ কম্পিউটার, সার্ভার।